Right Click Disable

Monday, 8 October 2018

Mahishasuramardini- Radio Program Full Lyrics in Bengali



মহিষাসুরমর্দিনী

রচনা: বাণী কুমার

গ্রন্থনা শ্লোকপাঠ: বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র

সঙ্গীত পরিচালনা: পঙ্কজকুমার মল্লিক


[য়া চন্ডী, মধু কায়দাভায়াদি দৈত্য দালানি,
য়া মহিষীসন্মূলিনি,
য়া ধুমেক্ষ্ণ চন্ড মুন্ড মাদানী,
য়া রক্তবীজাশনী,
শক্তি শুম্ভ-নিশুম্ভ দৈত্য দালানি,
য়া সিদ্ধি দাত্ৰী পারা
সা দেবী নভোকদি মূর্তি সাহিত্য
মা পাথু বিস্বাশ্বরী]

অশ্বিনের শারদ প্রাতে বেজে উঠেছে আলোকমঞ্জীর,
ধরণীর বহিরাকাশি অন্তর্হিত মেঘমালা;
প্রকৃতির অন্তরাকাশে জাগরিত জ্যোতির্ময়ী জগন্মাতার আগমন-বার্তা,
আনন্দময়ী মহা মায়ার পদধ্বনি;
অসীম চাঁদে বেজে উঠে রূপ-লোক রস-লোক আনে নব ভাবমাধুরী সঞ্জীবন,
তাই আনন্দিত শ্যামলী মাতৃকার চিন্ময়ী কে মৃন্ময়ী তে আবাহন.

আজ চিৎশক্তিরূপিণী  বিশ্বজননীর শারদ-শ্রীবিমণ্ডিত প্রতিমা;
মন্দিরে মন্দিরে ধ্যান বোধিতা....

[সীমহাস্থা শশী-শেখরা মার্কাটা-প্রখ্যায়সচাতুর্বহির্ভুজে
সংখ্যাম চক্র-ধনু: সারামশ্চ দধতি নেত্রাইস্ত্রিভিঃ: শোভিত
আমুক্তানগদাহারা-কঙ্কনা-রান্নাত-কাঞ্চী-রাণান্ন-নুপুর
দূর্গা দুর্গতি-হারিনি ভাবাতু নো রত্নললাসটি-কুন্দলা]

মহামায়া সনাতনী, শক্তিরূপে, গুনাময়ী;
তিনি এক, তাবু প্রকাশ বিভিন্ন: দেবী নারায়ণী, আবার ব্রহ্মশক্তি-রূপা ব্রহ্মাণী,
কখনো মহেশ্বরী রূপে প্রকাশমান, কখনো বা নির্মলা কুমারী রূপধারিনী,
কখনো মহা-বজ্র রূপিণী ঐন্দ্রী, উগ্র শিবে দূতিনি: মুমুণ্ডমালিনী চামুন্ডা,
তিনি আবার তব ময়ী নিয়তি...এই সর্ব প্রকাশমান মহাশক্তি পরম প্রকৃতির আবির্ভাবে হবে;
সপ্তলোক তাই আনন্দমগ্ন....

[বাজলো তোমার আলোর বেনু
মাতলো যে ভুবন
আজ প্রভাতে সে সুর শুনে খুলে দিনু মন
অন্তরে যা লুকিয়ে রাজ্যে
অরুন বীণায় সে সুর বাজে
এই আনন্দ জাগিয়ে সবার মধুর আমন্ত্রণ
মাতলো যে ভুবন!
আজ সমীরণ আলোয় পাগল,
নবীন সুরের বীণায়.
আজ শরতের আকাশ বীণায় গানের মালা বিলায়-
তোমায় হারা জীবন মম;
তোমারি আলোয় নিরুপম.
ভোরেও পাখি উঠে গাহি তোমারি বন্দন!
মাতলো যে ভুবন!
বাজলো তোমার আলোর বেনু..... ]

হেই ভগবতী মহামায়া, তুমি ত্রিগুণাত্রিকা,
তুমি রাজগুনে ব্রহ্মার গৃহিনী বাগ্দেবী, সপ্তাগুনে বিষ্ণুর পত্নী লক্ষ্মী;
তম গুনে শিবের বনিতা পার্বতী, আবার ত্রিগুণাতীত কুড়িয়াবস্থায় তুমি অনির্বচনীয়;
অপরমহিমময়ী পরব্রহ্মময়ীশি দেবী, ঋষি কাত্তায়ানের কন্যা কাত্যায়নী,
তিনি কন্যাকুমারী আখতা দুগ্গা, তিনি আদিশক্তি আগমনতো-সিদ্দমূর্তি ধরি দূর্গা,
তিনি দেখায়নি সতী, দেবী দূর্গা,
নিজ দেহ সম্ভূত তেজপ্রভাবে শত্রুদহনকালে অগ্নি-বর্ণা, অগ্নি-লোচনা-
এই উষা লগ্নে হেই মহাদেবী তোমার উদ্বুধনে-
বাণীর ভক্তির রাসপূর্ণ-বারণ-কমলো-আলোক শতদল মেলে বিকশিত হোক, দিকে দিকান্তে-
হেই অমৃতজ্যোতি, হেই মা দূর্গা, তোমার আবির্ভাবে ধরণী হোক প্রাণ-ময়ী,
জাগো! জাগো জাগো মা!

[জাগো তুমি জাগো জাগো দূর্গা জাগো দশ প্রহরণ ধারিণী
আভায় শক্তি বলো প্রাদায়িনী তুমি জাগো
জাগো তুমি জাগো
প্রণমি বরাদ আজলা অতুল
বাহুবলধারিনী রিপুদলাবাড়িনি
জাগো মা জাগো মা
যারা ওময়ী গান্ধী কে শঙ্করী জাগো
জাগো মা
জাগো অসুর বিনাশিনী তুমি জাগো
জাগো দূর্গা জাগো দশ প্রহরণ ধারিণী
আভায় শক্তি বলো প্রাদায়িনী তুমি জাগো
জাগো তুমি জাগো]

এই বিশ্বের প্রকাশ তার মূর্তি, নিত্য হয়েও অসুর-পীড়িত দেবতা রক্ষণে তার আবির্ভাব হয়,
দেবীর শাশ্বত অভয়বাণী, "হিত্যাং যদা যদা বাধা, দানাবতথ্য ভাবীসাথী,
তাদা তাড়াবতীর্যহং কারিশ্যামরি সংখ্যায়াম!",
পূর্ব কল্প অবসানের পর প্রলয় কালে সমস্ত জগৎ যখন কারণ-সলিলে পরিণত হলো,
ভগবান বিষ্ণুর অখিল-শক্তির প্রভাব সংহত করে,
সেই কারণ-সমুদ্রে রচিত অনন্ত-শয্যা পরে, যোগ নিদ্রায় হলেন অভিভূত,
বিষ্ণুর যোগ নিদ্রার অবসান কালে,
তার নাভি-পদ্ম থেকে জেগে উঠলেন ভাবি কল্পের সৃষ্টি বিধাতা ব্রহ্মা,
কিন্তু বিষ্ণুর কাঁঠামোন জগত মধুকৈটভ অসুরাদ্দই, ব্রহ্মার কর্ম অস্তিত্ব বিনাশে উদ্দত হতে,
পদ্মযোনি ব্রহ্মা যোগ নিদ্রায় মগ্ন সর্বশক্তিমান বিশ্বাবাটা বিষ্ণু কে জাগরিত করবার জন্য,
জগতের স্থিতি সংহার করিনি বিশ্বেসরি জগত্যানানি হরিদের-নিবাসিনী নিরুপমা ভগবতী কে স্তব মন্ত্রে করলেন উধবুদ্ধিতো,
এই ভগবতী বিষ্ণু নিদ্রা রুপা মহারাত্রি, যোগ-নিদ্রা দেবী....

[ওগো আমার আগমনী আলো
জ্বালো প্রদীপ জ্বালো..
এই শরতের ঝঞ্ঝাবাতে
নিশার শেষে রুদ্রভাতে
নিভলো আমার পথের বাতি
নিভলো প্রাণের আলো..
ওগো আমার পথ দেখানো আলো
জীবনজ্যোতিরূপেই সুধা ঢালো ঢালো
দিক হারানো সংকাপথে আসবে
অরুন রাতে আসবে কখন আসবে
টুটবে পথের নিবিড় আঁধার সকল দিশার কালো
বাজাও আলোর কণ্ঠ বীণা
ওগো পরম ভালো]

ত্বম স্বাহা, ত্বম স্বাধ, ত্বম হয় ভাষাত-করাঃ সর্ব-আত্মিক,
সুধা ত্বম একসারিনিত্যে তৃথামাত্র-আত্মিক স্থিতা,
অর্ধ-মাত্রা স্থিতা নিত্য যা যান-উচ্চার্য -বিশেষতঃ,
ত্বম ইভা সা ত্বম সাবিত্রী ত্বম দেবী জানান পাড়া,
ত্বায়া ইত্যাদি ধার্যতে বিস্মম ত্বায়া এটাত সর্য্যাতে জগৎ,
ত্বায়া এটাত পালয়াতে দেবী ত্বম নাৎসি আন্তে সা সর্বদা,
ভিস্রষ্টাও সৃষ্টি-রুপা ত্বম স্থিতি-রুপা সা পালনে,
তথা সামহরটি-রূপান্তে জাগাতো স্যা জাগান-মেয়ে,
মহা-বিদ্যা, মহা- মায়া, মহা-মেধা, মহা-স্মৃতি,
মহা-মোহা সা ভাবতী, মহা-দেবী, মহা-অসুরি,
প্রাকৃতিক ত্বম সা সর্বস্য গুণত্রয়-ভিভাবিনী
কালা-রাত্রির মহা রাত্রির মোহা-রাত্রিস সা দারুন.
ত্বম সৃষ ত্বম ঈশ্বরিস ত্বম হারিস ত্বম বুদ্ধির বোধ-লক্ষণ
লজ্জা পুষ্টিস তথা তুষ্টিহ ত্বম শান্তিহ খশান্তির ইভা সা,
খারগিনি সুলিনই ঘোড়া গাড়িনি চাকরিনি তথা,
শাঁখিনী ছাপিনি বানা ভুহুরি পরিধা আয়ূধ,
সৌম্য সৌম্য তারা অশেষ, সৌম্যেভ্যস টিভি এটি-সুন্দরী,
পৰ অপারানাম পারামা ত্বম ইভা পারামা-ঈশ্বরী......

(তব অচিন্ত রূপ চরিত মহিমা
 নব শোভা নব্য ধ্যান রূপারিতো প্রতিমা...আআ
 বিকশিল জ্যোতি প্রীতি মঙ্গল বরণে
 তুমি সাবধান ধান-ব্রহ্ম,গোধন সাধনে
 তবে প্রেম নয়নে ভাঁটি..নিখিল অত্যারোনি
কনোকো কান্তি ঝরিছে কান্ত- বদনে
হেই মহালক্ষ্মী যাননি গৌরী শুভদা
যায় সংগীত ধোনিকে ধোনিকে
তোমারি ভুবনে.. )

তখন প্রলয় অন্ধকার রূপিণী তামশা দেবী এই স্তবে প্রবুদ্ধ হয়ে
বিষ্ণুর অঙ্গ-প্রতঙ্গ থেকে বাহির হলেন, বিষ্ণুর যোগ নিদ্রা ভঙ্গ হলো-
বিষ্ণু সুদর্শন চক্র চালান মধুকৈটভের মস্তক ছিন্ন করলেন.
পুনরায় ব্রহ্মা ধ্যান-মগ্ন হলেন
এদিকে কাল-অন্তরে দুর্ধর্ষ দৈত্যরাজ মহিষাসুরের পরাক্রমে দেবতারা স্বর্গের অধিকার হারালেন
অসুরপতির অত্যাচারে দেবলোক বিষাদ বেথায় বরিবরোহন হয়ে গেলো
দেবগন ব্রহ্মার স্বরণাপন্ন হলেন
ব্রহ্মার বেড়েই মহিষাসুর অপরাজেয়,
তার দ্বারা দৈত্যরাজের ক্ষয় সম্ভবপর নয় জেনে
তারই নির্দেশে আমারবৃন্দ কামালয়ানি বিধাতা কে মুখপাত্র করে
বৈকুন্ঠে গিয়ে দেখলেন হরিহর আলাপনে রাত, ব্রহ্মা স্বমুখে নিবেদন করলেন,
মহিষাসুরের দুর্বিসহত্যাচার কাহিনী, সর্গভ্রষ্ট দেবতা কুলের এই বার্তা শুনলেন তারা
শান্ত জোগাবোর মহাদেবের সুগৌঢ় মুখমন্ডল ক্রোধে রক্তজবার মতো রাঙা বোরন ধারণ করলে
আর সংখ্যা-চক্র-গদা-পদ্ম ধরি নারায়ণের আনেন ভ্রুকুটিকুটির হয়ে উঠলো
তখন মহা শক্তির আওভানে গগনে গগনে নিন্দিত হলো মহা সংখ্যা
বিশ্ব জ্যোতি বিষ্ণুর রুদ্রের বাড়ান থেকে ত্বেজরাশী বিষ্ফুটিত হলো
ব্রহ্মা দেবগনের আনোন থেকে ত্যেজ নির্গত হলো
এই পর্বত-প্রমান জ্যোতির্পূঞ্জ প্রজ্জলিত হুতাশনের নেই ডযুক্তমান কিরণে দিকমন্ডল পূর্ণ করে দিলে
ওই ত্বেজরাশ্মি একত্র হয়ে পরম রূপবতী দিব্যশ্রী মূর্তি উৎপন্ন হলো
তিনি জাগানমাত্রিক মহামায়া এই আদ্দ্যা দেবী রিগ মন্ত্রে ঘোষণা করলেন আত্ম-পরিচয়

[অহম রুদ্রেভিচ ভাষুভিঃ ক্যারামি অহম আদিত্যয়ঃ ওটা বিশ্বদেভাইঃ অহম
অহম মিত্রাবরুনা উভ বিভারমি অহম ইন্দ্রাগ্নি অহম আশ্বিনা উভ অহম
অহম সমমাহানাসাম বিভারমি অহম ত্বষ্টারম ওটা পাসনাম ভাগাম
অহম দাধামী দ্রাভিনাম হাবিস্মতে সুপ্রভয়ে যযামানায়া সুম্ভাটে
অহম রাষ্ট্রী স্যাম-গামানি ভাসুনাম সিকিতুষী প্রথম যাজমিয়ানাম টাং মাডেভেল ভিড়ধু পুরুতরা ভুড়িস্থত্রম ভুরি-অভিসায়ন্তীম
ময় সাঃ আনাম আত্তি এ্যা: ভি-পাস্যটি এ্যা: প্রাণীটি এ্যা: ইম স্রুনটি উক্তম  
আমানতাবাহ মাং তে উপ-কশিয়ানটি স্রুধী শ্রুতা শ্রদ্ধাভাম তে বাদামি
অহম ইভা সভ্যায়াম ইমাম বাদামি জুস্তাম দেভেভিঃ ওটা মানুষেভিঃ
য়ং কামায়ে টাং টাং উগ্রাম ক্রনোমি টাং ব্রহ্মনাম টাং রসিম টাং সুমেধাম
রুদ্রায় ধানুয়া তানমি ব্রহ্মা-ডিভিশে সারাবে হান্টাভিউ
অহম জানাযা সামাদাম ক্রনোমি অহম ড্যাব প্রথিবিয়া ভিভিএস
অহম শুভ পিতার আসিয়া মূর্ধান মাং যোনিঃ অপ্সু আন্তঃ সমুদ্রে
তথা ভিতিষ্ঠে ভুবন অনু বিশ্ব ওটা অমূম ড্যাম ভারস্মান উপ স্প্রসামী
অহম  ইভা ভাতাঃ ইভা পরা-ভামি আরাভমানা ভুবনানি বিশ্ব
যেন পার্থীব্য এতাবতী মাহিনা স্যাম বভূব]

অপূর্ব স্ত্রী মূর্তি মহাশক্তি দেবগনের অংশ সম্ভূতা
দেবগনের সামষ্ঠিভুত ট্যাগকৃত এক বরবর্ণিনী শক্তিস্বরূপিণী দেবী মূর্তি ধারণ করলে
এই দেবীর আনোন শ্বেতবর্ণ, নেত্র কৃষ্ণবর্ণ আদরপল্লব আরক্তিম কারোতালদয় তাম্রভ
তিনি কখনো বা সহস্রভুজা কখনো বা অষ্টাদশভূজা রূপে প্রকাশিত হতে লাগলেন
এই ভীমকান্ত রূপিণী দেবী ত্রিগুণা মহা লক্ষ্মী, তিনি অদ্দ্যা মহাশক্তি
মহাদেবীর মাহামহিমময় আবির্ভাবে বরণগীত ধ্বনিত হয়ে উঠলো

[অখিল বিমানে তব জয় গানে,
যে সময় রবো,
বাজে সেই সুরে শোনার নূপুরে চিত্তে যাবো.
হেই আলোর আলো তিমির মিলালো,
তব জ্যোতি সুধার চেতনা বিলাল,
রাগিনী যে চিরে গাহিল মধুরে সেই বৈভব]

[জয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রকালী কাপালিনী
দুর্গা শিবা ক্ষ্যামা ধাত্রী স্বাহা সবাধা নামস্তুতে]

দেবীর আবির্ভাবের শুভ বার্তা প্রকাশিত হলো,
সকল দেব-দেবী মহাদেবী কে বোরন করলেন গীতি-মালে, সেবা করলেন রাজচন্দনে,
জগন্মাতা চন্ডিকা উপাসকের ধনদাসটি বাহ্মচৈতননাস্বরূপ সর্বোত্তম মহিমা,
মহাদেবী অন্তর্যামী রূপে ব্যক্ত হয়ে আছেন দ্যুলোক ভূলোক
ভুবনমোহিনী সর্ববিরাজমানা জগদ্বিস্বরই, আপানমহিমা যারা প্রসিদ্ধ সৃষ্টির মধ্যে
পরিব্যাক্ত হয়ে অবস্থান করেন পরম চৈতন্য রূপা
মানবের কল্যানে সর্বব্ৰহ্মলাহ রূপ বুদ্ধকে

[শুভ্র সংখ্যা-রবে সারা নিখিলধনীত
আকাশতলে নিলে জলে দিকে দিগঞ্চলে সকল  লোক- পুড়ে বনে-বনান্তর
নৃত্য-গীত চাঁদে মন্দ্রিত.
স্রোত-প্রকৃতি উল্লাসের যাবো গানে,
চির সুন্দর চির সুন্দর পিক সুন্দর বন্ধন টানে,
ত্রিলোকীটকে সারণময়ী আনন্দে
মহাশক্তির উপমঞ্জুল সভা জাগে আনন্দে
মা যে কল্যাণী সদা রাজ্যে, সদা সুখদাসদা বারোদা,সদা জায়াগানের মন্ত্রী শুভ হ্রদে
অসূর্যাদাসন দাসপ্রহরণ-ভুজা রাজ্যে,
রণিত বিনাবানু, মধু-ললিত সমিতি টানে, শুভ আরতি ঝংকৃত ভুবনে,
যাবো জ্যোতি রাজ্যে, জ্যোতি অলংকারে,
কানে কানে ওঠে গীতি, সুধারাসঘন শান্তি, ধন্য ধন্য জয়গানে]

দেবী নিত্য, তথাপি দেবগনের কার্য সিদ্ধি হেতু সর্ব দেব শ্রী রাগতপুঞ্জ থেকে তখন প্রকাশিত হয়েছেন বলে
তার এই অভিনব প্রকাশ আবির্ভাব মহিষমর্দিনী উৎপত্তি রূপে খ্যাত হলো
দেবী সজ্জিত হলেন  অপরূপ রণচন্ডি মূর্তি তে
হিমাচল দিলেন সিংহ বাহন, বিষ্ণু দিলেন চক্র, পিনাকবাণী শঙ্কর দিলেন শুল, যম দিলেন ঢাল-দন্ডও,
কালদেব সুতীক্ষ্ন খড়গ্য, চন্দ্র অস্তচাঁদরা সভা চারমা দিলেন, ধনুর-বান দিলেন সূর্য্য,
বিশ্বকর্মা অভেদ বর্মা, ব্রহ্মা দিলেন অক্ষমালা কমান্ডালা, কুবের রত্ন-হার,
সকল দেবতা মহাদেবী কে তার অলংকারে অলংকৃত বিবিধপ্রহরণে সুসজ্জিত করে,
অসুর বিজয় যাত্রায় যেতে প্রার্থনা করলেন.
রনো দুন্ধুবী-ধ্বনি তে বিশ্ব-সংসার বিনাশিত হতে লাগলো,
যাত্রার পূর্বে সুর-নরলোক বেশি সকলেই দাশপ্রহরণ ধরিনি দশভুজা মহাশক্তিকে ধ্যান মন্ত্রে করলেন অভিবন্ধন

[জাতা জুটা সমাযুক্তম অর্ধেন্দু কৃত শেখারাম
রুচনাৎসায় সংযুক্তা পূর্বেন্দু ক্যা দিশাইরানা
এদেশী পুস্প ভার্নাভা সুপ্রতিখ্যাং সুলোচনা
নাগযৌবনা সম্বান্ত কার্বাঘারানাভূষিতাম
সূচারুদাসনাম সাজভাত ত্রিনন্দাটা পারোদেলাম
ত্রিভঙ্গকারাটা নাতকানাঃ মহিষাসুরমর্দিনী
বিনানেয়াটা চাদস্পর্শা দাশ বহু তা মন্ডিত
ত্রিশুলাঙ দক্ষিণীতে অন্তর্বাঙ্গ চাকরাঙতামণ্ডহাম
টিজানাবালানটাধ শক্তি, দক্ষিণে সুপিটিতেই,
হেতাবংপূর্ণ ক্যা বাঞ্চা,পাশা মংপুষব মিয়াছা,
মাহিতাংয়াপাড়াসুবতী বমাতাকসাংহাইভসায়ে,
বাঘকসামায়িশান্তদাকে ভিসিরাসতাং প্র্যাদাসকাবে,
রক্ত রাক্তি পিবান গানঝা  রক্ত বীজ ওয়ারিশ স্বনাম,
বিস্বিতনাগপাবেনা দুরঘুটিভিসাগুতাম
কিঞ্চিৎদুর্ভ্যাং তথাভাবমাম ভুসতাং মহিষকারী,
বেঘরাতুঘরাশিনানপাড়ান্ত মংসিংবপরিস্থিতম.
সূর্যামারানচাটাড দুপা মামারচ সন্নিভাষায়ে,
প্রাদাঙ্গাবাদ্যানাং দেবী সর্বকমফলপ্রদ.
উগ্রচণ্ডা প্রচণ্ড প্রচন্ড গ্রাস চন্দ নায়িকা
চন্দ চান্দাবাতে চাইব চান্দারূপান্তি চান্দিটা
আদিশক্তি বিরাস্কাধি সততং পরিবেশিত
শৃঙচায়ে জগৎ ধাত্রী, ধর্মাকামাস মোক্ষঅদা...
জয়ন্তী মাঙ্গালা কালি ভদ্রকালী কাপালিনী
দুর্গা শিবা ক্ষ্যামা ধাত্রীই স্বাহা সবাধা নামস্তুতে]

দেবী অষ্টাদশভূজা মূর্তি পরিগ্রহ করে শাঁখে দিলেন ফুৎকার
দেবীর রনো আওহ্বান শব্দ স্মরণ করে সসৈন্যে ধাবমান হলো মাহামনোশালী মহিষাসুর,
অসুররাজ লক্ষ্য করলেন মহালক্ষ্মী দেবীর ত্যেজ প্রভায় ত্রিলোক জোতির্ময়, তার মুকুট জাগানো চুম্বন করছে
পদধরে পৃথিয়ানোটা আর ধনুক ট্যাংকারে রসাতল প্রকম্পিত
দেবসেনাপতি মহাশক্তির জয়মন্ত্রের গুনে দেবী কে দান করলেন মহা প্রীতি.

[নামো চন্ডী নামো চন্ডী নামো চন্ডী,
জাগো রক্তবীজনী চিন্তিনী, জাগো মহিষাসুরভী মর্দিনী,
উঠে শঙ্খ মান্দ্রে অভ্র বক্ষ সংখ্যা জানান চন্ডি
যাবো খড়গ শক্তি কৃত কৃতান্ত শত্রূ সাটানো তন্দ্রি
নাতো ছিন্ন বাহিনী ঘন হুঙ্কারে ইন্দ্রানী জামাত্রানদী.
তুমি রানকো তন্দ্রা ট্যাংকারে হানো, ঘর কলঙ্ক জলে
সব রাত তুরাঙ্গা ছিন্ন ছিন্ন সুতীক্ষ্ণ কারবালা
নাচ ধুম্র নেত্র দনজমুণ্ড চক্র-পতনে খণ্ডি
তব তাতাথৈ তাতাথৈ প্রলয় নৃত্য
ধ্বংসে বাঁধন গন্ডি ]
দেবীর সঙ্গে মহিষাসুরের প্রবল সংগ্রাম আরাম্ভ হলো, দেবীর অস্ত্র প্রহারে দৈত্য সেনা ছিন্ন-ভিন্ন হতে লাগলো
মহিষাসুর ক্ষনে ক্ষনে রূপ পরিবর্তন করে, নানা কৌশল বিস্তার করলে, মহিষ থেকে হাস্তি রূপ ধারণ করলে,
আবার সিংহ রূপী দৈত্যের রান-উন্মত্ততা, দেবী প্রশমিত করলেন.
পুনরায় নায়ানবীমহান পুরুষ বেশে আত্মপ্রকাশ করলে ওই ঐন্দ্রজালি,
দেবীর রূঢ় প্রত্যাখ্যান পেয়ে আবার মহিষ মূর্তি গ্রহণ করলে,
রনো বার্তা দিকে দিকান্তরে নিনাতিত, চতুরঙ্গ নিয়ে অসুরেশ্বর দেবী কে পরাজিত করবার মহা-উল্লাসে উল্লসিত
দেবীর বাহন সিংহরাজ দাবাগ্নির মতো সমস্ত রণক্ষেত্রে শত্রূ নিধারে দুর্নিবার হয়ে উঠলো.
নানা প্রহরণধারিনী দেবী দূর্গা মধু পান করতে করতে মহিষরূপি কে সদম্ভে বললেন,
গার্গগর্জাস খালাম মুর্হ্য, মধু যা বদ্রীথাম যাহাম, মায়াতকেই হাতেটাইবা
গাৰ্জেসানত্যাসু দেবতা

দেবতাগণ সানন্দে দেখলেন, দূর্গা মহিষাসুর কে শুলে বিদ্ধ করেছেন,
আর খড়গ নিপাতে দয়িত্বের মোস্তাক ভুলুন্ঠিত,
তখন অসুরনাশিনী দেবী মহালক্ষ্মীর আরাধনা গীতি সুষমা দেব পৃথিবীতে পরিব্যাক্ত হলো

[মা গো যাবো বীণে সংগীত প্রেম ললিত
নিখিল প্রাণের বিনা তারে তারে রণিত
সকাল রোদন সেই শুরে গেলো মরিয়া
মা গো
কালী কালী জাপ জমেছিলো দুঃখ যামিনী
ঊষার মূর্তি ধরিয়ে বাহির রাগিনী
জীবন ছিল অলক্ষুধায় ধরি তাই]

হেই দেবী চান্দিকা, তোমার পুন্য স্তবগাথা, ঐশর্য, সৌভাগ্য, আরোগ্য, শত্রূ হানি পরম মোক্ষ লাভ এর উপায়,
তোমার স্তবে মন্ত্রে মানব লোকে জাগরিত হোক ভূমানন্দের অপূর্ব প্রেরণা.

দেবী  প্রপন্যার্থী হরে প্রসিধা, প্রসিধা মাথার জাগাথা অখিলাস্যে,
প্রসিধা বিশ্বেস্বরী, পাহি বিশ্বম, থিয়াম ঈশ্বরী দেবী ছাড়া চারাসয়া.
আধারাভুথ জগৎ স্বামী এক, মাহী স্বরূপনা যথা সাধিতহাসি,
আপাম স্বরূপা সাদিহায়া থিয়েট হাত, অপিয়াইয়াতে ক্রুৎস্নামালামঘ্য ভেরিয়ে.
ত্বম ভাইসনাভি সাকথিরানান থা ভেরিয়ে, বিশ্ব বীজম পারামাসি ময়,
সম্মোহিথাম দেবী, সমস্থ মিথ্যা, ত্বম ভাই প্রসন্ন ভুবি মুক্তি হেতু.
বিদ্যা সামাষ্ঠাসঠাতা দেবী, ভেড়া, স্ত্রীয়া সমস্থ সকালে জগৎসু,
ত্বায়িকায় পীরিতহামাম বায়ার্থাৎ, করে দেয় স্তুতি স্থব্যাপাড়া অপারেকঠি.
সার্ভ ভূত যদা দেবী স্বর্গ মুক্তি প্রাধ্যানী, থিয়াম স্থূথা স্থূথায়ে কে বা ভাবন্থু পরামকথায়.
সারভাষ্য বুদ্ধি রূপনা, জনস্যা হরুধী সংস্থাতে,স্বর্গ পাবর্গদ্ধে দেবী, নারায়ণী নামস্তুতে
কালাকাশতাধি রূপনা পরিনাম প্রাদায়িনী,বিশ্বাস্যপরাথও শাকঠে, নারায়ণী নামস্তুতে.
সার্ভ মঙ্গল মঙ্গল্যে, শিবে, সর্বার্থে সাধিকে,সারন্যে ত্রাম্বিকে গৌরী নারায়ণী নামস্তুতে.
সৃষ্টি স্থিতি বিনাশনাম শক্তি ভূতে, সনাতনী,গুণাশ্রয়ে, গুনামাযে, নারায়ণী নামস্তুতে.
সারানাগাত দীনাত, পৰিত্ৰণা পরোয়ানা,সর্বস্যার্থী হরে দেবী, নারায়ণী নামস্তুতে.
হামাস যুক্তা বিমানষ্ঠে, ব্রাহ্মণী রূপা ধরিনি,কাউসাম্ভা ক্যারিকে দেবী, নারায়ণী নামস্তুতে
ত্রিশূল চন্দ্রাহী ধরে, মহা ভ্রুশাভা বাহিনী,মহেশ্বরী স্বরূপনা  নারায়ণী নামস্তুতে.
ময়ূর কুককুড়া ভ্রুতে, মহা শক্তি ধরে অনাগ্রহে,কুমারী রূপা সংস্থানেনারায়ণী নামস্তুতে.
শঙ্খ চক্র গদা সার্নখ্যা গ্রহীতা পারমায়ুধে,প্রসিধা ভাইসনাভি রূপে, নারায়ণী নামস্তুতে.
গ্ৰাহীটোগ্ৰা মহা চাকরি, ড্যামস্ত্র ধ্যুথ বসুন্ধরে, বরাহ রূপিণী, শিবে, নারায়ণী নামস্তুতে.
নরুসিম্হা রূপেণগড়েনা হাঁঠুম দৈত্যন ক্রুথধ্যমে,ত্রিলোক্য ট্রেন সাহিত্যে, নারায়ণী নামস্তুতে
কিরীটিনী, মহা ভজরে, সহস্র নায়ানজ্বলে,বরুথিরা প্রাণ হরে, কেন্দ্রী নারায়ণী নামস্তুতে
শিবধূতী স্বরূপনা হাথ দৈত্য মহা বলে,ঘোড়া রূপে, মাহারাভনারায়ণী নামস্তুতে.
ড্যামস্ত্র কার্যালয়ে ভাদানে, সিরো মালা বিভূষণে,চামুন্ডা, মুন্ডা মাধানেনারায়ণী নামস্তুতে.
লক্ষ্মী লাজজে মহাবিধ্যে, শ্রাদ্ধে, পুষ্টি স্বাধে, ড্রাউভে,মহা রাত্রি মহা মায়ানারায়ণী নামস্তুতে.
মধ্যে, সরস্বতী, ভারে, ভূতি ভাবরাভি, থামাসি,নিয়াতে, থিয়াম, প্রাসিধেসা, নারায়ণী নামস্তুতে.
সার্ভ স্বরূপে সারভেসে, সার্ভ শক্তি সমানবীথি,ভয়েভয়ে স্ট্র্যাহীন দেবী, দূর্গা দেবী নামস্তুতে.
এখাথে বদনাম সৌম্যম, লোচনা থৱায় ভূশিথাম,পাথু না সার্ভ ভূতেভ্যঃ, কাত্যায়নী নামস্তুতে.
জ্বালা কার্যালয়ে মাত্যুগ্র মাসেবাশুড়া শোধানাম,ত্রিশুলাম পাদু নো ভীড়ের ভদ্রকালী, নামস্তুতে.
হিনস্তি ডায়রিয়া তেজাম্মেসী, স্বনেনা পূর্ব সা জগৎ,সা গাঁদা পাথু নো দেবী পাপেভ্যেন সুঠানিভা.
অসুরসৃজিয়াস পাঙ্গা চার্চীখাস্থে করোজ্জ্বলা,শুভযা গদ্য ভাবাঠু চান্দিকে, থিয়াম নাথ ব্যায়াম.
রোগানসেশানপাহামসি থুষ্টা,রুষ্ট থু কামান সাকালান অভীষ্টৰ,
ত্বামশ্রীঠানাম না বিপন্নরানাম,ত্বমাসরিথা হ্যাশ্রযাথাম প্রযন্থী.
এথাথ ক্রুথাম যত কাদনাম ত্বযাদ্যায়,ধর্মদ্বিশাম দেবী, মহাসুরানাম,
রূপাইরানেকের বাহুদ্বাথম মূর্তিম.ক্রুথিয়ামবীকে হাত প্রকারথি কণ্যা?
বিদ্যাসু শাস্ত্রেষু ভিভেকা ঢিপ,সাদয়েষু বাক্যেষু চা করে ত্বাধান্য,
মামাতব গার্থে অতি মহা অন্ধকারে,ভিব্রামায়াহয়ে ঠাধীতা বিস্মম.
রাক্ষমসী যথরগড়া বিশামসচা নাগা,যাথ্রারাই দস্যু জ্বালানি যাত্রা,
ধাবনালো যাত্রা থ্যাবধি মধ্যে,ঠাট্রা স্থিথ থিয়াম পারিপাশি বিস্মম.
বিশ্বেস্বরী থিয়াম পারিপাশি বিস্মম,বিস্বাথমিক ধারায়সীথি বিস্মম,
বিশ্বেস বন্ধ্যা ভাভাঠি ভবান্থী,ভিয়াসরায়া যে ত্যয়ী ভক্তি নামের.
দেবী প্রসিধা পারিপালায়া নো এরই ভীতের,নিত্যম আধা আশুরা বাধা ধু নাইবা সাধ্য,
পাপানি সার্ভ জগথাম প্রাসামাম নায়াসু,উথপাথাপক জানিথমসচা মহোপা সারগণ.
প্রানথাম প্রসিধা থিয়াম দেবী বিস্বার্থই হারিনি,ত্রিলোক্য ভাসিনামিডিয়ে লোকানাম ভাড়াদা ভাবা.

[বিমানে বিমানে আলোকের গানে জাগিল ধনী,
যাবো বিনা তারে সে সুর বিহারে কি জাগরণে.
অরুণ রবি যে নিখিল রাঙালো,
পূর্ব অঞ্চলে তন্দ্রা ভাঙালো,
রাঙা হিল্লোলে ধরণী যে দোলে,নুপুর রনি ]

দেবীর অক্ষয় কৃপা কোন পেয়ে সপ্তলোক আনন্দিত,
প্রথম কল্পে দেবী কাত্তায়ান নন্দিনী, কাত্যায়নী, অস্টাদশভূজা উগ্র চন্ডী রুপি মহিষ মার্দান করেন,
দ্বিতীয় সৌরশভূজা ভদ্রা কালির হাস্তে মর্দিত হয় মহিষ,
আর তৃতীয় বর্তমানকল্পে, দশভুজা দূর্গা রূপে মহাদেবী সুসজ্জিতাময়ী মহিষ মর্দিনী
অখিল মানব কণ্ঠে ধনিত পুষ্পাঞ্জলি স্ত্রোত্ত বন্ধন.

[জয় জয় জাপিয়াজায়ে জয়াশাব্দ প্রস্তুতিতত্তপাড়া বিশ্বানুতে
জানা জানা ঝিম্ঝিমিঝিনকৃত্যানুপুর সিনজিতামহীতা ভূতাপেতে
নাতিটা নাতাঁৰধানটিইনটানায়ক নাতিটানাট্যসাগানরাতে
জয় জয় হে মহিষাশুরামর্ধিনী রাম্যাকাপরদিনি সাইলাস্যুটে
এই সুমনাঃ সুমনাঃ সুমনাঃ সুমানহারকান্তিযুতে
শাড়িটা রাজনী রাজনীয় রাজনীয় রাজনীয় রাজনীয়কারাভ্যাক্র্যাভ্রূতে
শুনায়ানাভিভরা মায়াভরা মায়াভরা মায়াভরা মায়াভরা মারআধিপাতে
জয় জয় হে মহিষাশুরামর্ধিনী রাম্যাকাপরদিনি সাইলাস্যুটে
কানাকালাসাতকাল সিন্ধুজালাইরানুসিনচিনিতে গুনারঙ্গভূভাগ
ভাঁজটি সা কিম না সাচিকুচকুম্ভ তাতীয়পরিরামভ সুখানুভবম
ট্যাব চারণাম সরঞ্জাম কারাবণি নাটাআমারবাণী নিভাসিসিভেম
জয় জয় হে মহিষাশুরামর্ধিনী রাম্যাকাপরদিনি সাইলাস্যুটে]

নামো দিব্যি মহা-দিব্যি শিভায়ায় সা-তাতাম নামাঃ,
নামঃ প্রাক্র্যায় ভদ্রাযায় নিয়াতঃ প্রানতাঃ স্ম তাম.
রৌদ্রাযায় নাম নিত্যয়েই গৌরবই ধাত্র্যই নাম নামাঃ,
জ্যোৎস্নায়াই কে ইন্দু-রূপিণ্যই সুখায়ই সা-তাতাম নামাঃ
কল্যানেই প্রান্ত ভ্রদ্ধ্যায় সিদ্ধ্যায় কুর্ম নাম নামাঃ,
নির্র্যায় ভূভারতম লক্ষ্ম্যই সর্বাণ্যি তে নাম নামাঃ
দুর্গায়ই দূর্গা-পর্যায়েই সারাযায় সার্ভ-করিন্যায়,
খ্যাতয়াই তথা ইভা কর্ষনায়ই ধুম্রয়ই সা-তাতাম নামাঃ
অতিসৌম্য-অতিরুদ্রাযায় নামস তহাস্যই নাম নামাঃ,
নামো জগৎ-প্রতিষ্ঠায়ই দিব্যি ক্র্যায় নাম নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু বিষ্ণু-মায়েতী শাব্দিতা,
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু চেতনাটি-অভিধিয়তে
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু বুদ্ধি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু নিদ্রা-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু ক্ষুধা-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু ছায়া-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু শক্তি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু তৃষ্ণা-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু ক্ষান্তি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু জাতি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু লজ্জা-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু শান্তি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু শ্রদ্ধা-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু কান্তি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু লক্ষ্মী-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু বৃত্তি -রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু স্মৃতি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু দেয়া -রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু তুষ্টি-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু মাতৃ-রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
য়া দেবী সর্ব-ভূতেষু ভ্রান্তি -রূপনা সংস্থিথ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ
ইন্দ্রিয়ানাম অধিষ্টাত্রী ভূতানাম চক্ষুলেসু যা
ভূতেষু সাততাম তস্যই ব্যাপ্টিজি দিব্যি নামো নামাঃ
চিঠি-রূপনা যা কৃৎস্নাম ইত্যাদি-ব্যাপিয়া স্থিতা জগৎ
নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামস তহাস্যই নামো নামাঃ

[হেই চিন্ময়ী হিমগিরি থেকে এলে, এলে ঘরে রেখে নির্মল প্রাতে,
বসুন্ধরা যে সুবিমল সাজে, অঞ্জলি হাতে.
নবনীলীমায় বাজে মহা ভেরি, দিকে দিকে যাবো মাধুরী যে হেরি,
সুরলিপ তালে তালে সুধা আনে লোকেরই সাথে
সাজাবো যে ডালা গাঁথিব যে মালা, জ্যোতির মন্ত্রে,
তাই অন্তরে, অমৃত যে ভোরে পুলকে তন্ত্রে,
বাণী মহাবর অম্লান মনে, জননী গো, নোমি রাতুল চরণে,
পূজায় উল্লাসে, ধরণী যে হাসে, সুরভিত বাতে ]

শ্রী শ্রী চান্দিকা গুণাতীত গুনাময়ী, সেগুন অবস্থায় দেবী চান্দিকা অখিলবিশ্বের প্রকৃতিস্বরূপিণী,
তিনি পরিণামীনি নিত্য দিব্বর চৈতন্যের সৃষ্টি প্রক্রিয়ায় যে শক্তি মদ্ধ দিয়ে ক্রিয়াশীল রূপে অভিব্যক্ত হন,
সেই শক্তি বাক অথবা সরস্বতী, তার স্থিতিকালোচিত শক্তির নাম শ্রী মা লক্ষ্মী,
আবার সংহার কালে তার যে শক্তির ক্রিয়া দৃষ্ট হয়, তাই রুদ্রানী দূর্গা,
একাধারে এই ত্রি মূর্তির আরাধনায় দুর্গোৎসব, এই তিন মাতৃ-মূর্তির পূজায় আরত্রিতে,
মানবজীবনের কামনা সাধনা সার্থক হয়, চতুর বার্গ লাভ করে মর্তলোকে.

[আমল কিরণে ত্রিভুবনমন হারিনি,
হেরিনু তোমার রূপে করুন নাবাণী,
নমি নমি নমি নিখিলছিতো ছাড়িনি,
জাগাও পুলক নিত্য নূপুরে জননী.
তোমারেই পূজিছে দেব-দেবী দ্বারে দ্বারে,
রাগিনী ধ্বনিছে আকাশ বিনার তারে
তনু মনো প্রাণ নিবেদিত তোমারি মনে.
প্রেমসুন হর পূজা রূপে রয়ে ধরণী
নামি জগতের সকল হেই উপায়নি,
লভিনু তোমার প্রেমে কোরুনা নবনী ]

শ্ৰীশ্যময়ী দেবী নিত্য হয়েও বারংবার আবির্ভূত হন, তিনি জগৎ কে রক্ষা প্রতিপালন করেন,
দেবীর করুন অসীম, বিধাতৃর বারোদার করুনার পূরণে বিশ্ব-নিখিল বিমোহিত,
অমৃত রাসবার্ষিণী মহাদেবীর আমল রূপের সুষমা প্রতিভাত,
ধরিত্রীর ধ্যান গরিমায়.

[জয়ন্তীই মাঙ্গালা কালিই ভদ্রাকালীই কাপালিনীয় |
দুর্গা শিবা ক্ষ্যামা ধাত্রীই স্বাহা সবাধা নামস্তু তে
মধু-কাইট্টাভ-বিধভাম্সি বিধাটির-ভার্দে নামঃ |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
মহিষশাসুর -নির্নাশী ভক্তমনাম সুখদে নামঃ |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
বন্দিতা -অংগহারি-যুগে দেবী সর্ব-সৌভাগ্য-দায়িনী |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
অচিন্ত্য-রূপা-সারিতে সর্ব-শত্রু-বিনাশিনী |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
নাতেভ্যঃ সর্বদা ভক্ত্যা কে-অপর্না দুরিটা-অপাহে |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
দেহি সৌভাগ্যম-আরোগ্যম দেহি দেবী পারলাম সূক্ষ্ম |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
বিদেহী দেবী কল্যাণনাম বিদেহী বিপুলাম শরিয়াম |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
দেবী ভক্ত-যেন[-]ড্ডামা-দত্ত-[]আনন্দ-[]দায়ে-[]ম্বিকে |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি
তারিনী দূর্গা-সমসার-সাগরস্য-কালো[-]দভাবে |
রূপম দেহি জয়াম দেহি যশো দেহি দিসো জহি ]                           

বিশ্বপ্রকৃতি মহাদেবী দুর্গার চরণে চিরন্তনী ভৈরব ধ্যানরত পূজারিণী,
ভৈরবী তে গীতাঞ্জলী প্রদান করে ধন্য হলেন,
তার গীতবাণী আজ আনিলেশ শুনিলে নবীন জাগানো দয়া দিকে দিকে সঞ্চারিত……

[শান্তি দিলে ভরি দুঃখ রাজনী গেলো,তিমির হরি
প্রেম মধু গীতি, বাজুক পরিরেনিটি, দ্বীপে মা,
প্রাণে সুধা ঢালো মরি গো মরি!!! ]



-:শিল্পীবৃন্দ:-

য়া চন্ডী - কোরাস
সিংহস্থ শশিশেখরা - কোরাস
বাজলো তোমার আলোর বেনু - সুপ্রীতি ঘোষ
জাগো দূর্গা দাশপ্রহরাধারিনী - দ্বিজেন মুখার্জী
ওগো আমার আগমনী আলো - শিপ্রা বসু
তব অচিন্ত রুপা চারিতা মহিমা - মানবেন্দ্র মুখার্জী
অহম রুদ্রেভির্বসুভিশ্চরা - কোরাস
অখিল বিমানে তবে যায় গানে - কৃষ্ণা দাসগুপ্ত
জয়ন্তী মঙ্গল কালী - কোরাস
শুভ্র সংখ্যা রাবে - শ্যামল মিত্র, অসিমা ভট্টাচার্যী, আরতি মুখার্জী এবং অন্যান্য
জটাজুট সময় উক্তমার্ধেন্দুক্রিটাসেখারাম - কোরাস
নামো চন্ডী, নামো চন্ডী - বিমল ভূষণ
মা গো তবে বিনে সংগীত - সুমিত্রা সেন
বিমানে বিমানে -- গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখার্জী
জয় জয় জাপিয়াজায়া  - কোরাস
হে চিন্ময়ী - তরুণ ব্যানার্জী
আমলা কিরণে ত্রিভুবন মনোহারিণী - প্রতিমা ব্যানার্জী
জয়ন্তী মঙ্গল কালী - পঙ্কজ কুমার মল্লিক এবং অন্যান্য
শান্তি দিলে ভারী - উৎপলা সেন


Song: Link


2 comments:

  1. বানানে প্রচুর ভুল আছে, এগুলোকে সংশোধন করুন, শ্রী শ্রী চণ্ডীর ভুল উচ্চারন করতে নেই লিখতেও নেই।

    ReplyDelete
  2. বানান দেখে মাথা খারাপ হয়ে গেলো। কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। প্লিজ ঠিক করুন।

    ReplyDelete